ভূতের বাড়িতে চার বন্ধু , তানজীম নিসা Bhuter barite char bondhu Tanzim Nisa
(Little Leader project: We make a opportunity for new writer by publishing their creative activity without editing the content. We published the content without edit anything, but there is a scope to improve the the content through "Add Comment" section. Content creator can improve from the comments of other creators.)
ভূতের বাড়িতে চার বন্ধু
তানজীম নিসা
চতুর্থ শ্রেণি
(বাক্য বানান ব্যকরন কিছুই সম্পাদনা করা হয় নি)
Bhuter barite char bondhu Tanzim Nisa
গল্প
শুরু
হয় একটি মেয়েকে দেখিয়ে যে অনেক বড় বিজনেস মেন Kim Nam Joon এর একমাত্র আদরের মেয়ে Jennie। সে ঘুমাচ্ছিলো। হঠাৎ করে সে কিছু পরে যাওয়ার শব্দ সুনে। Jennie উঠে দেখে একটা ফুলদানি পরে গিয়েছে তাই সেটাকে ঠিক জায়গায় রেখে ঘুমিয়ে পরে।Jennie এর বিছানা জানালার পাসে ছিলো। Jennie অনুভব করছে কে যেনো তার দুকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।তার পরJennie যখন চোখ খুলে তখন মনে হলো কেও হাওয়ার বেগে ওখান থাকে চলে গেলো। তার পর দিন সকালেJennie তর বন্ধুদের সাথে রাতপ ঘটে যাওয়া ঘটনা সেয়ার করছিলো। Jennie ও তার বন্ধুদের হান্টেড হাউস এ গিয়ে ভিত বা আত্না নিয়ে রিসার্চ করতে পছন্দ করে। Jennieএর একটা friend Jisoo বললো "আমি একটা হন্টেড হাউস এর সন্ধা পেয়েছি, যেখানে নাকি মাথা কাটা ভুত থাকে।ওরা ঠিক করে কালকে দুপুরে রওনাদিবে সেই হন্টেট হাউসো। পরেরে দিন সবাই দুপুরপ খাবার খেয়ে তাদের নিজস্ব গাড়িতে উড়ঠে রওনা হলো৷ যেতে যেতে সন্ধা হয়ে হেলো। এখন বাজে সন্ধা সাড়ো ছয়টা। তরা এখন এক গভির গভির জঙ্গলে। তাদের গাড়িটা কোনো কারণে খারাপ হয়ে যায়। লিসা : "হলো গাড়ি এভাবে থামালে কেলো"। জেনি: " জানিনা,মনেহয় গাড়িটা খারাপ হয়ে গেছে"। জিসো : "গাড়ি খারাপ হওয়ার আর সময় পেলো না। এখন কি করবো?" রোজ: "কি আর করার, বেসি দুর তো নয় ঔ বাড়িটা। চাল আমারা হেটেই যাই "। জেনি : " hmmm তাই করি চলো "।
তারপর ওরা হাটতে সুরু করলো। তারা রাত আট্টা পনেরতে তারা হন্টেট বাড়িতে পৌছালো। তারা এখন দরজার সামনে। রাড়িটার চারপাশ জঙ্গলে ঘেরা। আসে পাসে কোনো মানুষ জন বাস করে কিনা তা নিয়ে সন্ধেয়। তারা দরজার সামনে দারাতেই তা একা একা খুলে গেলো। তা দেখে সকলে একটু অবাক আর ভয়ও পেলো।
সবার মধ্যে জিসো অনেক ভিতু ছিলো। জিসো এ সব দেখে ভয় পেয়ে যায় আর বলে "সোন আমার না ভয় করছে, চলনা আমারা বাড়ি আলে যাই"। জেনি: আরে জিসো কি বলিস, আমারা আমাদেরে তো ভয় লাগছে,কিন্তু কি করবো বলতে, এখন যখন এসেই পরেছি তাহলে কাজটা শেষ করে যাই। তাছাড়া আমাদের গাড়ি টাও তো নষ্ট হয়ে গিয়েছে"। লিসা : " এতো রাতে কোনো গাড়িও পাবোনা, মোবইলে নেটওয়ার্কও আসছেনা "। রোজ:" আজকের তারটা হয়তো এখানেই কাটাতে হবে"।
তরপর ওরা ভিতরে ঢুকলো। তারা দেখলো। এক বুড়ি ঘর পরিস্কার করছে। বুড়িটা ওদের চরাজনকে দেখে বললো "ওরে বাছেরা এরা এখানে কেনো এসেছিস, তোরা জানিসনে এটা অভিসপ্ত বাড়ি।তোরা জত তারাতারি সম্ভব এখান থেকে চলে যা। নইলে বিপদ "। জেনি : "না বুড়িমা আমাদের তো কোনো উপায় নেই। আমাদের গাড়িটা নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তাই আমরা আজকের দিনটা এখানে থাকতে চাই"। বুড়ি:" ঠিক আছে, তবে কিছু সর্ত আছে"। রোজ:"কি সর্ত?” বুড়ি: "তোরা তিন তালার পাঁচ নাম্বার ঘর ভুলেও খেলবি না।, তোরা সবসমায় এক সাথে থাকবি। একা একা বড়ি ঘুরবিনা,"। লিসা : " ঠিক আছে বুড়িমা,"। বুড়ি :" এখন নয়টা বাজে, আমার যাওয়ার সময় হয়ে গিয়েছে।তোরা সবায় সাবধানে থাকবো "৷ এই বলে বুড়ি চলে যায়।
তার পর Jennie বললো "বুড়িকে তো মিথ্যা বললাম তাহলে রাত ১২ টার পর ভূত খুজবো রাত এখন ১২টা রোজ বলে ভূত খোজার জন্য আমাদের একটা পুতুল লাগবে। লিসা খেয়াল করে তারা পুতুল আনেনি! তায় জেনিকে ওরা পাঠায় পুতুল খুজতে। তারা ভুলে গেছিলো সেয় বুড়ির সরত।
জেনি সিরি দিয়ে জাওয়ার সময়, সেয় ৫ নম্বর রুম থেকে কেও কান্না করছে! তাই শুনে জিনি ৫ নম্বর রুমের ভেতোর। সেখানে জনি কাওকে দেখতে পায় না কিন্তু একটা পুতুল কে মাটিতে পরে থাকতে দেখে। জনি বলে " এটাকে নিয়ে যায় "। তার একটু পরে কে জেনো একটি শয়তানি দেয়। আসে পাসে কেও ছিল না তাই জনি ভাবে ও ভূল শুনেছে।
পুতুল নিয়ে জেনি বকিদের কাছে চলে জায়। এবার রোজ বলে " পুতুল তার মাথাটা বের করে ৪ ফটা রক্ত দিবে হবে
চরাজন চার ফোটা রক্তদেয়।তরপর তাদের সাথে ভুতুরে ঘটনা ঘেটটে থাকে। কান্নার আওয়াজ শুনতে পায় তারা।রাত বাজে দুইটা। জেনি জিসো রোজ লিসা ভয়ে জরসর হয়ে আছে ড্রোইং রুমে। তখন লিসা একটা হারিকেন খেয়াল করলো।জেনি হারিকেন টা নিতে গিয়ে,লিসার চিৎকার সুনতে পায়।জেনি যখন পিছনে ফিরে,সে দেখতে পায় লিসার সামনে গলা কাটা একটা ভুত।জেনি জিসো রোজ তারা পেনিক করা সুরু করলো।
লিসার সামনে ভুত থাকায় সে হাত পাও নরাতে পরছেনা। ভুতটা হঠাং করে চোখের নিমিষেই লিসার গলা কেটে ফেলে। জেনি রোজ জিসো এ সব দেখে চিৎকার দেয় লিসা বলে । জিসো এ সব আর সজ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ভুত টা জসোর মাথাটাও কেটে দিলো চোখের নিমিষেই। জেনি আর রোজ নিজের বন্ধেকে হারিয়ে অনেক কষ্ট পেয়েছে। কিন্তুু এখন এ সবের সময় না।তাদের পালাতে হবে।
তারা দৌরে দরজার কাছে জায় কিন্তু খুলতে পারে না। ওরা আরো ভয় পায় কারণ ভুতটা ওদেরি দিকে আসছিলো। রোজের হাতে ভুত একটা ছুরি দিলো। ভুতের হাতেও ছুরি ছিলো। ভুতটা ছুরি দিয়ে নিজের গলা কাটে। রেজের হাত কেমনে যেনো নিজের গলা নিজেই কেটে ফেললো। ভুতটা জেনির দিকে ঘুরে এবার।
জেনি বুঝতে পারে এখন ওর পালা। জেনি কোনো রকমে সেই বাড়ি থেকে পালায়। তার পিছে পিছে মাথা কাটা ভুতটাও আসতে থাকে। দোড়াতে দোরাতে জেনি পরে যায়। তারপর ভাতটা এসে জেনির গলা চিপে ধরে।
জেনির ঘুম ভেঙে যায়। জেনি:"ও~~ তার মানে এটা একটা খারাপ সপ্ন ছিলে।
তারপর জিনি আবার কিছু পরে জাওরা আওয়াজ শুনে সে দেখে ঠিক সেই ফুলদানি ঠিক সেই জাইগাতে পরেছে ।
আবার সে যখন জানানার দিকে তাকায় তার আবার মনে হয় কিছু সেখান থেকে অনেক জোরে চলে গেলো। জেনি ভাবে এগুলো কোইসসিডেসস। পর দিন সকালে জেনি যখন তার বন্ধুদের কাছে যায় তখন রোজ বলে উঠে আমি একটা হোনটেন বড়ির খবর পেয়েছি যেখানে গলা কাটা ভূত থাকে। এটা শুনে জেনি বলে কী!
গল্প শেষ
Nice story. But careful about spelling.
really good